গাজর খাওয়া হৃদরোগের ঝুঁকি কিভাবে কমায়? গাজরের অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস এবং পটাসিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য বজায় রাখে, ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।
সালাদ অথবা সবজি কিংবা সামান্য লবণ মেখে এমনিতেই খাওয়া যায় গাজর। এ ছাড়া আছে গাজরের হালুয়া। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন যদি গাজর থেকে সর্বোচ্চ পুষ্টিটা পেতে হয় তবে কাঁচা গাজর খাওয়াই সর্বোত্তম। তাই গাজরের জুস বানিয়ে খেলেই পাওয়া যাবে গাজরের সর্বোচ্চ পুষ্টি উপাদান। সম্প্রতি একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস গাজরের জুস স্বাস্থ্যের উন্নতি করবে কয়েকগুণ। নিম্নে এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপকার সম্পর্কে আলোচনা করা হ’ল-
তবে এটা জেনে অবাক হবেন যে গাজরে উপস্থিত বিটা-ক্যারোটিন একটি কার্যকর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা ত্বককে ফ্রি র্যাডিক্যাল এবং সূর্যের ইউভি রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করে এবং ত্বককে তরুণ রাখতে সাহায্য করে।
মসলাদার বেগুন বাহার জমিয়ে হোক একদিন আহার!
বাজেটআইপিওপার্সোনাল ফিনান্সমিউচুয়াল ফান্ড
সালাদ অথবা সবজি কিংবা সামান্য লবণ মেখে এমনিতেই গাজর খাওয়া যায়। এছাড়া আছে গাজরের হালুয়া। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন যদি গাজর থেকে সর্বোচ্চ পুষ্টিটা পেতে হয় তবে কাঁচা গাজর খাওয়াই সর্বোত্তম। তাই গাজরের জুস বানিয়ে খেলেই পাওয়া যাবে গাজরের সর্বোচ্চ পুষ্টি উপাদান।
গাজর খাওয়ার উপকারিতা: হাড়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখা
গাজর খাওয়ার উপকারিতা: মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি
গাজরের স্যুপ ডায়রিয়া রোগে কার্যকরী ভূমিকা পালন here করে।
বন্যা পরিস্থিতি দেখতে গিয়ে ওলকচু কিনলেন রচনা, বললেন খেতে ভালো লাগে
১) সম্পূর্ণ গোবর ও টিএসপি এবং অর্ধেক ইউরিয়া ও এমপি সার জমি তৈরির সময় প্রয়োগ করতে হবে।
কৈ মাছ ঘরে আসতেই বানালাম পুরনো দিনের দুর্দান্ত এই রেসিপি!
প্রতিদিন এক গ্লাস গাজরের জুস শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আশ্চর্যজনক ভাবে বৃদ্ধি করে। শরীরে ক্ষতিকর জীবাণু, ভাইরাস এবং বিভিন্ন ধরনের প্রদাহের বিরুদ্ধে কাজ করে। গাজরের জুসে ভিটামিন ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের খনিজ, পটাশিয়াম, ফসফরাস ইত্যাদি থাকে যা হাড় গঠন, নার্ভাস সিস্টেমকে শক্ত করা ও মস্তিষ্কের ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
গাজর খাওয়ার কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে কি?